Zero Hunger

About Solution

My selective topic is zero hunger. Now I will give you the Idea about how to reduce hunger or make it zero hunger. First I want to say that I am man of less developing country and my suggestion is only for that types of countries or non developed countries not for the developed countries.       

আমরা জানি ক্ষুধামুক্ত মানে হলো একটা স্থান এলাকা বা দেশের সব লোক-ই খাদ্যের নিশ্চয়তা পাবে। অর্থাৎ প্রত্যেক লোকই সর্বনিম্ন তিনবেলা খাদ্য পাবে। আর এই খাদ্যের নিশ্চয়তার জন্য প্রয়োজন উৎপাদন বৃদ্ধি করা বা চাহিতার সমতুল্য উৎপাদন করা।     

আমরা জানি পৃথিবীর অনুন্নত বা স্বল্প উন্নত দেশগুলোর প্রধান সমস্যা হলো জনসংখ্যার তুলনায় খাদ্য উৎপাদন কম। এর জন্য প্রধান কয়েকটি কারণ হলোঃ

1) জনসংখ্যার তুলনায় কৃষি জমির পরিমাণ কম।

2) জমির অসম বন্টন।

3) কৃষি ব্যবসায়িক কার্যক্রম তেমনভাবে বিকশিত না হওয়া।

 প্রথম সমস্যা সমাসধান সম্ভব নয়। অর্থাৎ চাইলেই একটা দেশের জমির পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব নয়। তাই এর সমাধান দ্বিতীয় ও তৃতীয় সমস্যা থেকে সমাধান করতে হবে। অর্থাৎ দেশের মোট কৃষি জমি বন্টনে একটা ভারসাম্য আনতে হবে। এ লক্ষ্যে নিম্নের কার্যক্রম হাতে নেওয়া যেতে পারেঃ 

1) গ্রামাঞ্চলে সরকারের সকল খাস জমি উদ্বার করে ভিটেমাটিহীন কৃষক, বর্গা কৃষক আর শহরের সকল খাস জমি উদ্বার করে ভাসমান ছিন্নমূল মানুষের মাঝে বন্টন করে দেওয়া যায়। গ্রামাঞ্চলের জমি সরকার নির্দিষ্ট পরিমাণ করের বিনিময়ে কৃষকদের মাঝে বিলিয়ে দিবে।প্রাথমিকভাবে তিনবছর কোনোরূপ কর ধার্য করবে না। ঐ সব জমিতে কৃষকরা যেন চাষ-বাস করতে পারে তার জন্য সরকার বা বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান সমূহ নামমাত্র সুদে কৃষকদের মাঝে উন্নত মানের সার, বীজ এবং  অর্থ ঋণ সহায়তা করবে। একইসাথে সরকার যাদের কাছে জমি দিবে তাদের একটা তালিকা তৈরি করে বছরের নির্দারিত কিছু সময় তাদের জন্য কৃষি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে(দেশের সকল কৃষক শ্রেণী এই সুবিধা পাবে)।  এনজিও প্রতিষ্ঠান সমূহও এই কাজ করতে পারবে। কৃষকদের উৎপাদিত ফসল তাদের নিজেদের ভোগের যা অবশিষ্ট  যা থাকবে তা বিক্রির জন্য সরকার একটা বাজার নির্দিষ্ট করে দিবে অথবা সরকার তাদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট একটা দামে পণ্য নিবে যাতে কৃষকরা ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত না হয় এবং অন্যাদেরও কম দামের জিনিস বেশি দামে কিনতে না হয়।    

আবার যাদের অনেক কৃষি জমি আছে কিন্তু তারা নিজেরা চাষ না করে বর্গা চাষীদের দিয়ে চাষ করায় তাদের জমিগুলো বছরে নির্দিষ্ট পরিমাণ পন্য বা অর্থের বিনিময়ে স্থায়ীভাবে ঐসব কৃষকদের মাঝে দিয়ে দেওয়া যায়। এতে উৎপাদন বাড়বে। কেননা কৃষকরা নিনেদের লাভের জন্য জমির খেদমত বেশি করবে এবং উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করবে যা খাদ্য সমস্যা লাগবে ভূমিকা রাখবে।

আর শহরে ছিন্নমূল মানুষের মাঝে যে জমি বন্টন করা হবে সেখানে তাদের বসতি স্থাপনের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরণের ব্যবসার সম্প্রসারণ করতে হবে। কাউকে দোকান, কাউকে হস্তশিল্প, কাউকে কুটির শিল্পে নিয়োজিত করতে হবে। এক্ষত্রেও তাদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে যন্ত্রপাতির ব্যবস্থা করতে  হবে। আর এই প্রশিক্ষণ সরকারের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সেবা সংস্থা, জাতিসংঘ সহ বিশ্বে সকল এনজিও প্রতিষ্ঠান দিবে। এটা তারা করবে বিশ্ব হতে ক্ষুধা দূরীকরণের কর্মসূচি হিসেবে বা মানস সেবামূলক কাজ হিসেবে। প্রশিক্ষণের পর তাদের ঋণদান কর্মসূচির আওতায় এনে যন্ত্রপাতি বা ব্যবসার মূলধন হিসেবে অর্থ ঋণ দিবে। এই ঋণ হবে একেবারে অল্প সুদে এবং প্রথম কয়েকবছর ঋণ নেওয়া বিরত রাখতে হবে।

এর সাথে যদি এইসব চিন্নমূল, ভাসমান, দরিদ্র মানুষের সন্তানদের জন্য বিনামূল্যে কারিগরি ও বর্তমান সময়ের সবচেয়ে উপযোগী আইসিটি শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা যায় তবে বিশ্ব হতে ক্ষুধা, দারিদ্রতা দূর হতে বেশি সময় লাগবে না।

Please translate it  into English. I write it Bengali because my English is very poor.                 

      

0

Comments

Contact Us

If you have any questions